banner

SLIDE BAR

Image Slider By nurmonyitworld.net.ms NUR-MONY IT WORLD ENG.KAMRUL HASAN IFAZ. ''প্রযুক্তিকে ভালবাসুন।প্রযুক্তির সাথে থাকুন সবসময়, প্রযুক্তির আলো ছড়িয়ে দিন বিশ্বময়”

হেডলাইন

WELCOME TO OUR BLOG SITE.IF U LIKE OUR BLOG PLEASE SHEAR UR FRIENDS.Email us to inform about our wrong information. to inform about product price and specification, to inform about new product in the market, to inform that what you want to know?THANKS VISIT OUR BLOGSITE
NEWS লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান
NEWS লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান

১৯ মার্চ, ২০১৩

উচ্চ মাধ্যমিক সৃজনশীল পদার্থ বিজ্ঞান ১ম পত্র ও ২য় পত্র এর সম্পূর্ণ লেকচার শিট(ই-বুক)

          **********বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম**********
       ((((((((((লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহ))))))))))
          শুরু করছি আল্লাহর নামে যিনি পরম করুণাময়, অতি দয়ালু


একটা গানের চেয়ে একটা ভালো বই ডাউনলোড করা হাজার গুন উত্তম । কারন গান আপনাকে সাময়িক বিনোদন দিবে আর বই আপনাকে সারা জীবন উপকার করে যাবে , আপনার না করলেও আপনার ছেলে –মেয়ের , ভাই-বোন , বন্ধু-বান্ধব কারো না কারো অবশ্যয় উপকার করবে……
তাই বই ডাউনলোড করে রাখুন , কখন কার কাজে লাগবে বলা ত যায় না…………!
পদার্থবিজ্ঞান প্রশ্ন সৃজনশীল বা তত্ত্বীয় যেমনই হোক না কেন, পদার্থবিজ্ঞানের মৌলিক বিষয়সমূহ সবসময় একই থাকে । এই মৌলিক বিষয়সমূহ সম্পর্কে আপনার পরিস্কার ধারণা থাকলে ,আপনি অবশ্যই যে কোন উদ্দীপকের জ্ঞান, অনুধাবন, প্রয়োগ ও উচ্চতর দক্ষতার প্রশ্নসমূহের উত্তর খুব সুন্দর করে সাজিয়ে লিখে আসতে পারবেন।
Physics b
এই ই-বুকের সুবিধা সমূহঃ

৫ ফেব্রুয়ারী, ২০১৩

Skyfall wins best film at Evening Standard awards

                             **********বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম**********    
                                ((((((((((লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহ))))))))))
                               শুরু করছি আল্লাহর নামে যিনি পরম করুণাময়, অতি দয়ালু

James Bond actor Daniel Craig Skyfall is Craig's third outing as James Bond


james Bond film Skyfall has been named film of the year at the London Evening Standard British Film Awards.
The 23rd film in the secret agent series also picked up blockbuster of the year - selected from the top 10 UK box office hits of 2012.
Toby Jones was named best actor for Berberian Sound Studio, while Andrea Riseborough was named best actress for Shadow Dancer.
The awards, at the London Film Museum, were presented by Stephen Mangan.

২৩ জানুয়ারী, ২০১৩

বিশ্বের প্রথম Facial recognition door lock


বিভিন্ন হলিউড মুভি যদি টেকনলজি সম্রৃদ্ধ হয় তাহলে তাতে খুব সাধারন একটা পরিচিত জিনিস থাকে।আর তা হল চেহারা সনাক্রকারী দরজা।দরজার সামনে নির্দিস্ট স্থানে দারিয়ে নিজের চেহারা দেখাবে।সনাক্র হলে দরজা খুলবে আর তা না হলে খুলবে না।কিন্তু বাস্তবে কি এটা সম্ভব? হ্যা,বাস্তবেও সম্ভব।আর এটা প্রমান করেছে চাইনিজ একটি কোম্পানি।



এটি বিশ্বে ব্যপক ভাবে সাড়া ফেলেছে।

২০ জানুয়ারী, ২০১৩

বিভিন্ন দেশে আনলক iphone 5 এর মূল্য !!!

>> মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রেআনলক আইফোন ফাইভের মূল্য শুরু হয়েছে $৬৪৯ মার্কিন ডলার (প্রায় ৫৪,০০০ টাকা) থেকে। এটি ১৬ গিগাবাইট সংস্করণটি। এরপর ৩২ গিগাবাইটের মূল্য $৭৪৯ (প্রায় ৬২,০০০ টাকা) এবং ৬৪ গিগাবাইটের মূল্য $৮৪৯ (প্রায় ৭০,০০০ টাকা)হিসেবে ধার্য করা হয়েছে।
>> যুক্তরাজ্যে১৬ গিগাবাইটের মূল্য £৫২৯পাউন্ড বা ৭০, ১৩৯ টাকা; ৩২ গিগাবাইটের মূল্য £৫৯৯ পাউন্ড বা ৭৯, ৪২০ টাকা; আর ৬৪ গিগাবাইটের মূল্য £৬৯৯ পাউন্ড বা ৯২, ৬৭৯ টাকা।



বিশ্বের যেকোন স্থান হতে বিশ্ব এজতেমার বয়ান অনলাইনে লাইভ শুনুন


বিশ্ব ইজতেমা

নিশ্চয় এ কোরআন আমার কাছে সমুন্নত অটল রয়েছে লওহে মাহফুযে। তোমরা সীমাতিক্রমকারী সম্প্রদায়-এ কারণে কি আমি তোমাদের কাছ থেকে কোরআন প্রত্যাহার করে নেব?

১৭ জানুয়ারী, ২০১৩

অটিস্টিকদের অনলাইন ফোরাম ‘রং প্লানেট

‘আসপ্যারগার্স সিন্ড্রোম’ হলো এক ধরণের ‘অটিজম’৷ এই মানসিক ব্যাধিতে আক্রান্তরা স্বাভাবিক মানুষের মতো একে অপরের সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারেন না৷ তাই একসময় তাঁদেরকে ‘সামাজিকভাবে মৃত’ বলা হতো৷ তবে দিন পাল্টাচ্ছে৷জার্মান চিকিৎসক হান্স আসপ্যারগার ১৯৪৪ সালে এই মানসিক ব্যাধির কথা বলেছিলেন৷ তাই এর নাম হয়ে গেছে ‘আসপ্যারগার্স সিন্ড্রোম’৷ জার্মানিতে বর্তমানে প্রায় আড়াই লক্ষ মানুষ এই ব্যাধিতে আক্রান্ত৷
একটু অন্যরকম হওয়ার কারণে সমাজের আর দশটা সাধারণ মানুষের চোখে তাঁরা ভিন্ন৷ তাই সহজে কেউ তাঁদের সঙ্গে মিশতে চান না৷ কিন্তু ‘আসপ্যারগার্স সিন্ড্রোম’-এ আক্রান্তরা চান বন্ধু বানাতে৷ তাঁরা সামাজিকভাবে একা হয়ে পড়তে চান না৷এই সমস্যার সমাধানে এগিয়ে এসেছেন এমন একজন, যাঁর নিজেরই এই ব্যাধি আছে৷ তাঁর নাম আলেক্সান্ডার প্লাংক৷ মাত্র নয় বছর বয়সে তাঁর এই ব্যাধি দেখা দেয়৷ ২০০৪ সালে তিনি ‘রং প্লানেট’ নামের একটি ওয়েবসাইট চালু করেন৷ যার মাধ্যমে অটিজমে আক্রান্তরা নিজেদের মধ্যে যোগাযোগ করতে পারেন৷
0,,16391945_401,00
এছাড়া, ২০০৬ সাল থেকে ইউটিউবে অটিজমের উপর কিছু ভিডিও প্রকাশ করেন প্লাংক৷ এই ভিডিওগুলোর মাধ্যমে অটিস্টিক মানুষদের সামাজিক কিছু নিয়মকানুন শেখানোর চেষ্টা করা হয়ে থাকে৷প্লাংকের ‘রং প্লানেট’ ফোরামের সদস্য সংখ্যা বর্তমানে প্রায় ৭০ হাজার৷ তবে ২০০৬ সালের একটি ঘটনা প্লাংককে বিপদে ফেলে দিয়েছিল৷

১৩ জানুয়ারী, ২০১৩

ব্রিটেনে চলছে ৫-জি নেটওয়ার্ক নিয়ে গবেষণা

ব্রিটেনে কেবল শুরু হয়েছে চতুর্থ জেনারেশনের মোবাইল প্রযুক্তির ব্যবহার। তবে এরই মধ্যে পঞ্চম প্রজন্মের প্রযুক্তি উদ্ভাবনের কাজ শুরু করে দিয়েছে দেশটির সারে বিশ্ববিদ্যালয়। ফোর-জি নেটওয়ার্ক চালুর ক্ষেত্রে অনেক দেশের চেয়ে পিছিয়ে রয়েছে ব্রিটেন। আইনি লড়াই ও প্রয়োজনীয় বেতার তরঙ্গের অভাবে এই দেরি বলে জানা গেছে। লন্ডন ও এর আশপাশের এলাকার গ্রাহকরা ফোর-জি ব্যবহার শুরু করেছেন।


তবে আর পিছিয়ে থাকতে চাইছে না ব্রিটেন। তাই ফাইভ-জি নিয়ে কাজ করতে সারে বিশ্ববিদ্যালয়ে একটি গবেষণা কেন্দ্র চালুর জন্য অর্থ বরাদ্দ করা হয়েছে। বিভিন্ন মোবাইল অপারেটর, অবকাঠামো সুবিধা দেয় এমন কোম্পানি ও সরকার যৌথভাবে ৪৩ মিলিয়ন ইউরো প্রদান করছে। ওই অর্থ দিয়ে সারে বিশ্ববিদ্যালয়ে একটি গবেষণা কেন্দ্র গড়ে তোলার কাজ ইতিমধ্যে শুরু হয়েছে বলে জানিয়েছেন অধ্যাপক রহিম তাফোজোলি। তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘সেন্টার ফর কমিউনিকেশনস সিস্টেমস রিসার্চ’-এর পরিচালক এবং মোবাইল ওয়্যারলেস কমিউনিকেশনের অধ্যাপক। ২০২০ সাল নাগাদ ফাইভ-জি চালুর লক্ষ্যে কাজ করবে গবেষণা কেন্দ্রটি। প্রতি গ্রাহক যেন ২০০ এমবিপিএস ডাউনলোড স্পিড পেতে পারেন সে লক্ষ্য থাকবে গবেষকদের। বেতার তরঙ্গকে আরও ভালোভাবে কাজে লাগিয়ে এ উদ্দেশ্য পূরণের চেষ্টা করা হবে বলে জানা গেছে। সারে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস অধ্যাপক তাফোজোলি বলছেন, ফাইভ-জি তাদের কাছে নতুন কিছু নয়। তারা নতুন মোবাইল প্রযুক্তি নিয়ে বেশ কয়েকবছর ধরেই কাজ করছেন। তিনি বলেন, ফাইভ-জি’র জন্য ব্রিটেন জুড়ে হাজার হাজার ক্ষুদ্র সেলের নেটওয়ার্ক গড়ে তুলতে হবে।
তথ্য সূত্রঃ আইটি ডেস্ক

২০১২ সালের তালিকার শীর্ষে ১০টি মোবাইল

২০১২ সালজুড়েই স্মার্টফোনের রাজত্ব। সম্প্রতি পিসিওয়ার্ল্ড সাময়িকী প্রকাশ করেছে এ বছরের সেরা ১০ স্মার্টফোনের তালিকা। সে তালিকায় কোন কোন স্মার্টফোন আছে, তা এবার জেনে নেওয়া যাক।

মটোরোলা ড্রয়েড রেজর এইচডি
মটোরোলা ড্রয়েড রেজর এইচডি
গত বছরের শেষের দিকে মটোরোলা রেজর ড্রয়েড মডেলের মাধ্যমে হারানো বাজার আবার ফিরে পায়, যার সর্বশেষ সংস্করণ মটোরোলা ড্রয়েড রেজর এইচডি। পাতলা, দেখতে দারুণ ও আকর্ষণীয় ডিজাইনের ডিসপ্লেযুক্ত এই সেটে রয়েছে ১.৫ গিগাহার্টজ ডুয়াল কোর প্রসেসর।এটি চলে অ্যান্ড্রয়েডে।এতে আছে ৪.৭ ইঞ্চির এইচডি পর্দা ও ৮ মেগাপিক্সেলের ক্যামেরা। >>আরো তথ্য<<

অ্যাপল আইফোন ৫ 
অ্যাপল আইফোন ৫ 
আইফোন ৫ বাজারে আসার পরই তা লুফে নিয়েছে অ্যাপলপ্রেমীরা। নিঃসন্দেহে নতুন এই স্মার্টফোনটি আগের চেয়ে দ্রুত, হালকা ও আকর্ষণীয়। ১১২ গ্রাম ওজন আর ৭.৬৬ মিলিমিটার পুরুত্বের আইফোন ৫-এ ব্যবহূত হয়েছে ডুয়াল কোরের নতুন কর্টেক্স এ৬ প্রসেসর ও এআরএমের তৈরি এ-১৫ চিপসেট। এতে যোগ হয়েছে৮ মেগাপিক্সেলের এইচডি ক্যামেরা।>>আরো তথ্য<<

স্যামসাং গ্যালাক্সি এস থ্রি
স্যামসাং গ্যালাক্সি এস থ্রি
নেক্সাসের পরপরই স্যামসাং বাজারে ছাড়ে গ্যালাক্সি এস থ্রি স্মার্টফোন। ৪.৮ ইঞ্চির সুপার এএমওএলইডি পর্দার এই ফোনে রয়েছে কোয়াড কোর প্রসেসর, স্মার্ট আই ট্র্যাকিং-সুবিধা, ৮ মেগাপিক্সেল ক্যামেরা, অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেম।>>আরো তথ্য<<

স্যামসাং গ্যালাক্সি নোট টু
স্যামসাং গ্যালাক্সি নোট টু
সেরা তালিকায় স্যামসাংয়ের আরেকটি পণ্য স্থান করে নিয়েছে। সেটি হলো গ্যালাক্সি নোট টু। ফোনটির ৫.৫ ইঞ্চির এইচডি সুপার এএমওএলইডি পর্দার সাহায্যে ব্যবহারকারীদের ছবি দেখার অভিজ্ঞতা হবে জীবন্ত ও পরিষ্কার। ১.৬ গিগাহার্টজ কোয়াড কোর প্রসেসর এই স্মার্টফোনকে করেছে শক্তিশালী।>>আরো তথ্য<<

এইচটিসি ড্রয়েড ডিএনএ
এইচটিসি ড্রয়েড ডিএনএ
দেখতে দারুণ ও আকর্ষণীয় ৫ ইঞ্চির এইচডি পর্দার এই ফোনসেট অনেকের হাতে উঠে এসেছে।১.৫ গিগাহার্টজের কোয়াড কোর প্রসেসরের এই ফোনে আরও আছে ডুয়াল এলইডি ফ্ল্যাশ-সুবিধার ৮ মেগাপিক্সেল ক্যামেরা এবং সামনের দিকে ২.১ মেগাপিক্সেল ক্যামেরা। এটিও চলেঅ্যান্ড্রয়েডে>>আরো তথ্য<<

নকিয়া লুমিয়া ৯২০
নকিয়া লুমিয়া ৯২০
স্মার্টফোনের বাজারে পড়তি অবস্থা কাটাতে নকিয়া উইন্ডোজ ফোন অপারেটিং সিস্টেমে লুমিয়া ৯২০এন এনে বেশ প্রশংসিত হয়েছে। লুমিয়ায় দেওয়া হয়েছে ৪.৫ ইঞ্চির নকিয়া পিউরমোশন এইচডি প্লাস পর্দা।ডুয়াল কোর ১.৫ গিগাহার্টজ স্ন্যাপড্রাগন এস ফোর প্রসেসর আছে এতে। আরও আছে৮ মেগাপিক্সেলের ক্যামেরা।>>আরো তথ্য<<

গুগল নেক্সাস ফোর
গুগল নেক্সাস ফোর
গুগল ও এলজির যৌথ উদ্যোগে বাজারে আসে অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেমনির্ভর স্মার্টফোন গুগল নেক্সাস ৪। ৪.৭ ইঞ্চির পর্দা আছেএতে।এতে আছে ১.৫ গিগাহার্টজ কোয়াড কোর ক্রেইট প্রসেসর। এ ছাড়া আরও রয়েছে পেছনে ৮ মেগাপিক্সেল, সামনে ১.৩ মেগাপিক্সেল এইচডি ক্যামেরা এবং এনএফসি প্রযুক্তিসহ তার ছাড়া চার্জ করার সুবিধা। >>আরো তথ্য<<

এইচটিসি ওয়ান এস
এইচটিসি ওয়ান এস
সেরা দশের তালিকায় এইচটিসির আরেক স্মার্টফোন ওয়ান এস। এটিও চলেঅ্যান্ড্রয়েডে।১১৯.৫ গ্রাম ওজনের এই সেটের পুরুত্ব মাত্র ৭.৮ মিলিমিটার। এতে আছে ১.৫ গিগাহার্টজ ডুয়াল কোর প্রসেসর।>>আরো তথ্য<<

এইচটিসি ওয়ান এক্স
এইচটিসি ওয়ান এক্স
এইচটিসি ওয়ান সিরিজের আরেকটি সেরা স্মার্টফোন এইচটিসি ওয়ান এক্স। ৪.৭ ইঞ্চি পর্দার এই সেট চলে অ্যান্ড্রয়েডে।>>আরো তথ্য<<

আইফোন ফোর এস
আইফোন ফোর এস
স্মার্টফোনের জগতে আলোড়ন সৃষ্টিকারী অ্যাপলের টাচস্ক্রিন ফোন আইফোন ফোর এস বছরের শুরুর দিকে বাজারে এসেই জায়গা করে নিয়েছিল শীর্ষ তালিকায়। এর একটি মজার অ্যাপ্লিকেশন হলো সিরি। ফোনের হোম বাটনটি টিপে কথা বললেই সিরি বুঝবে আপনার মনের কথা। ৮ মেগাপিক্সেল ক্যামেরা আছেএতে।

১১ জানুয়ারী, ২০১৩

পৃথিবীকে দেখছে জার্মানির দুটি স্যাটেলাইট এবং পৃথিবীর উপরিভাগের থ্রিডি ছবি তুলছে।

আমরা যেমন দুই চোখ দিয়ে আকাশ দেখি, তেমনি আকাশ থেকে পৃথিবীকে দেখছে জার্মানির দুটি স্যাটেলাইট বা কৃত্রিম উপগ্রহ। তারা পৃথিবীর উপরিভাগের থ্রিডি, মানে ত্রিমাত্রিক ছবি তুলছে। ২০০৭ সালে জার্মানি ‘টেরাসার-এক্স’ নামে একটি কৃত্রিম উপগ্রহ পাঠায়। এর তিন বছর পর মহাকাশে যায় ‘ট্যানডেম-এক্স’ নামের আরেকটি স্যাটেলাইট। এদের কাজ হচ্ছে পৃথিবীর উপরিভাগের ত্রিমাত্রিক ছবি তোলা। সেই কাজটাই তারা করে যাচ্ছে নিষ্ঠার সঙ্গে। আর তাদের পাঠানো তথ্য বিশ্লেষণ করছেন জার্মান বিজ্ঞানীরা। আগামী বছরের শেষ নাগাদ পুরো কাজ শেষ হবে বলে আশা করা হচ্ছে।
স্যাটেলাইট দু’টির আকার অনেকটা প্রাইভেট কারের মতো। তাদের প্রত্যেকটির সঙ্গে রাডার লাগানো আছে। ফলে সূক্ষ্মভাবে কাজ করতে পারছে স্যাটেলাইট দু’টি। পৃথিবী থেকে প্রায় পাঁচশ’ কিলোমিটার উপরে তাদের অবস্থান। তবে নিজেদের মধ্যে কয়েকশ’ মিটারের দূরত্ব রয়েছে। স্যাটেলাইট দু’টি তৈরি করেছে ‘অ্যাসট্রিয়াম’ কোম্পানি, যেটি ‘ইউরোপিয়ান অ্যারোনটিক ডিফেন্স অ্যান্ড স্পেস কোম্পানি’ ইএডিএস-এর একটি অঙ্গসংস্থা।
স্যাটেলাইট থেকে পাঠানো তথ্যগুলো বিশ্লেষণের কাজ চলছে জার্মানির দক্ষিণাঞ্চলীয় শহর মিউনিখের কাছে অবস্থিত ‘জার্মান অ্যারোস্পেস সেন্টার’ ডিএলআর এর কার্যালয়ে। ডিএলআর সংস্থার ‘ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি অ্যান্ড রাডার সিস্টেমস’-এর পরিচালক আলবার্তো মোরাইরা বলছেন, দুটি স্যাটেলাইট আলাদাভাবে তথ্য পাঠিয়ে থাকে। পরে সেগুলোকে এক করে বিশ্লেষণ করা হয়। তিনি বলেন, স্যাটেলাইট দু’টি যেন কখনও একসঙ্গে হয়ে না যায়, সেই প্রযুক্তি বের করা হয়েছে-যে প্রযুি্ক্ততে এর আগে কাজ করেনি কেউ।
3d world
পৃথিবীর উপরিভাগের আয়তন প্রায় দেড়শ’ মিলিয়ন বর্গকিলোমিটার। এ পর্যন্ত দুইবার এই পুরো এলাকার ছবি পাঠিয়েছে স্যাটেলাইট দু’টি, বলছেন ‘ট্যানডেম-এক্স’ এর প্রকল্প ব্যবস্থাপক মানফ্রেড সিংক। তবে পাহাড়ি এলাকার ছবি পাঠাতে সময় লাগবে আরও ছয়মাস। স্যাটেলাইটগুলোর নির্মাতা প্রতিষ্ঠান অ্যাসট্রিয়ামের ‘আর্থ অবজারভেশন অ্যান্ড সায়েন্স’ বিভাগের পরিচালক একার্ড জেটেলমায়ার বলছেন, স্যাটেলাইটের সঙ্গে রাডার লাগানোর কারণে অনেক সুবিধা পাওয়া যাচ্ছে। এ কারণে আকাশ পরিষ্কার থাকুক কিংবা মেঘে ঢাকা, দিনের আলো থাকুক কিংবা অন্ধকার যে কোনো সময়ই ছবি তুলতে পারছে স্যাটেলাইটগুলো এবং সেটা হচ্ছে বেশ নিখুঁত। জেটেলমায়ার বলছেন, রাডারবিহীন পর্যবেক্ষণ স্যাটেলাইটগুলো রাতের অন্ধকার বা কুয়াশায় কাজ করতে পারে না।
স্যাটেলাইটের মাধ্যমে যে তথ্য বা ছবি পাওয়া যাচ্ছে, তা আগের যে কোনো গবেষণার চেয়ে নিখুঁত বলে দাবি প্রকল্পের সঙ্গে জড়িত বিজ্ঞানীদের। এছাড়া এবার পুরো পৃথিবীর ছবি তোলা হচ্ছে। এ ধরনের কাজ এর আগে করেছেন মার্কিন বিজ্ঞানীরা। কিন্তু ২০০০ সালে শেষ হওয়া ‘শাটল রাডার টোপোগ্রাফি মিশন’ বা এসআরটিএম প্রকল্পের আওতায় সমগ্র পৃথিবীর মাত্র ৬০ ভাগের ছবি পাওয়া গেছে। তাছাড়া ছবির মানও ততটা ভালো ছিল না।
স্যাটেলাইট থেকে পাওয়া ছবি বা তথ্যগুলো প্রথমে জমা হচ্ছে সুইডেন, কানাডা ও অ্যান্টার্কটিকায় থাকা প্রকল্পের স্টেশনগুলোতে। সেখান থেকে যাচাই-বাছাই হয়ে তথ্য যাচ্ছে জার্মানির মিউনিখে অবস্থিত প্রকল্পের প্রধান কার্যালয়ে। বিজ্ঞানীরা মনে করছেন, সব কাজ শেষে যে তথ্য পাওয়া যাবে তার পরিমাণ হতে পারে প্রায় ১৫ টেরাবাইট। কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে এই যে এত গবেষণা, এ থেকে যে ফল পাওয়া যাবে তা আসলে কি কাজে লাগবে?
বিজ্ঞানীরা বলছেন, পৃথিবীর উপরিভাগের ত্রিমাত্রিক ছবি দিয়ে নগর পরিকল্পনা, নেভিগেশন, বিদ্যুতের ট্রান্সমিশন লাইন বসানো, তেল, গ্যাস অনুসন্ধান, এমনকি দুর্গত এলাকায় উদ্ধারকাজের পরিকল্পনা করা যাবে। এছাড়া ভূমিকম্পপ্রবণ এলাকা ও আগ্নেয়গিরি রয়েছে এমন অঞ্চলের সন্ধান পেতে কাজে লাগবে এই ত্রিমাত্রিক তথ্য।
ট্যানডেম-এক্স-এর প্রকল্প ব্যবস্থাপক মানফ্রেড সিংক বলছেন, পৃথিবীকে নতুন করে দেখাতে শেখাবে ত্রিমাত্রিক এই ছবিগুলো। এই গবেষণা প্রকল্পের বাণিজ্যিক সফলতার ব্যাপারে বিজ্ঞানীরা এতটাই আশাবাদী, স্যাটেলাইট নির্মাণকারী প্রতিষ্ঠান অ্যাসট্রিয়াম ২০০ মিলিয়ন ইউরোর এই প্রকল্পে এক চতুর্থাংশ অর্থ বিনিয়োগ করেছে। এতে রাডার থেকে পাওয়া তথ্যগুলোর লাইসেন্সের মালিক হবে অ্যাসট্রিয়াম।

৮ জানুয়ারী, ২০১৩

প্রতিবন্ধী ইসমাইলের গান গেয়ে ভিক্ষা!


ছেলেটির নাম ইসমাইল।থাকে গোড়ান নবাবী মোড় এর দিকে।বয়স ১২-১৩ হবে।সে একজন প্রতিবন্ধী।চোখে দেখে না ও কানে ঠিক মত শুনতে পারে না।হাতেও একটু সমস্যা আছে।তবু সে তার হাত দিয়ে বাজিয়ে যায় দোতারার মধুর সুর।ইসমাইলের দেশের বাড়ি গাইবান্ধা।বাবা মোঃশামসুল হক।দারিদ্রর জন্য ইসমাইলের চিকিতসার খরচও দিতে পারে না।অবশেষে ইসমাইলের চাচাতো ভাই সামসুল হক(রিকশা চালক) ইসমাইলকে ঢাকা নিয়ে আসে।ছোট বেলা থেকেই ইসমাইল টূকটাক গান গাইতো।বাবার দোতারা বাজাতে বাজাতে একসময় দোতারায় গান গাইত।ইসমাইল ঢাকা এসেছে প্রায় আড়াই মাস।ভাই সামসুল সারা দিল রাস্তায় রাস্তায় ইসমাইলকে নিয়ে রিকশায় ঘুরে।ইসমাইল রিকশায় গান গায় আর সামসুল টাকা তোলে এভাবেই ওদের জীবন চলছে।কিন্তু ইসমাইল কত দিন এভাবে চলবে সে নিজেও জানে না।সে নিজেও বলতে পারে না ওর শেষ।আমি যখন ওকে টাকা দিলাম আর ওর সম্পর্কে জানলাম তখন ও আমাকে খুশি হয়ে একটা গান শোনালো।গানটা আমি আমার সাথে রেকর্ড করে নিয়ে এসেছি আপনাদের সাথে শেয়ার করার জন্য নিচে লিংক দিলাম।
এরকম হাজারো ইসমাইল আছে আমাদের সমাজে।তবে আজ শুধু একটাই প্রশ্ন,ইসমাইলের মত মানুষের দুঃখ কি কোনদিন ঘুচবে না? সরকার বা কোন সংস্থা কি নেই ওদের জন্য?

৭ জানুয়ারী, ২০১৩

নিজের মুখমন্ডলকেই করে তুলুন P.C-এর Password

আধুনিক মানুষের প্রত্যহিক জীবনের এক নির্ভরযোগ্য ও বিশ্বাসযোগ্য উপাদান হল কম্পিউটার ।বিশ্বাসযোগ্য একারনেই এতে স্টোর করা যেতে পারে জীবনের সমস্ত তথ্য,যা এটি মালিকের ইচ্ছা ছাড়া কাউকেই পড়তে বা দেথতে দেবে না ।আমাদের জীবনের অনেক তথ্যই আমরা মানব চক্ষুর আড়ালে রাখতে চাই ।এই গোপনিয়তাকে আরও শক্ত করতে আমরা নথিগুলিকে Password দিয়ে তালাবন্ধ করে রাখি।কিন্তু এত Password মনে রাখা সম্ভবপর হয় না,আবারসেগুলো যেখানে-সেখানে লিথেও রাথা যায় না পাছে কেউ তা দেখে ফেলে ।তাই আপনাদের পরিচয় করাচ্ছি এমন একটি সফটওয়ারের যা আপনার মুখমন্ডলকেই Password হিসেবে ব্যবহার করবে । lenovo_veriface_3.6
RST  Veriface 3.6-এর আয়তন মাত্র 139.39 mb ।
ডাউনলোড লিংক
Lenovo Link (111.39 mb)

আপনাদের সুবিদার্থে ডাউনলোডের বিভক্ত লিংক দিলাম
Rapidshare Link part1 (42 MB)
Rapidshare Link part2 (42 MB)
Rapidshare Link part3 (42 MB)
Rapidshare Link part4(14 MB)
সফটওয়ারটি হল Veriface 3.6 যদিও এটি Lenovo পাবলিশ করছে এবং Lenovo ব্রান্ডডের P.C-তে Preloaded থাকে আপনি চাইলে আনায়াসেই লোড করতে পারেন নিজের P.C-তে। এটি দিয়ে login protect আর Encrypt করা যায় যে কোন ফাইলকে।ব্যবহার করে দেখুন এর প্রেমে পরে যাবেন ।
একনজরে Veriface 3.6-এর বৈশিষ্টগুলি:-
১.এটি আপনার P.C-কে করে তোলে সম্পূর্ন নিরাপদ ।
২.আপনার মুখমন্ডলকেই Password হিসেবে ব্যবহার করে,কষ্ট করে Password টাইপ করতে বা মনে রাথার প্রয়োজন নেই,আপনাকে শুধু Webcam-এর দিকে এক পলক দেখতে হবে ।
৩.এটি সাম্প্রতিক Biometrics Technology-তে তৈরি ।
৪.যে কোন ফাইলকেই Encrypt করুন Veriface 3.6-তে নিমিষের মধ্যেই ।
৫.প্রয়োজন মতে আপনার মুখমন্ডলের ছবিটি আপডেট করতে পারবেন ।
৬.মালিকের অনুপস্হিতিতে P.C login-এর সময় এটি অন্য ব্যক্তির বার্তা ভিডিও হিসেবে সংরক্ষণ করে রাথে তাও P.C অফ অবস্হাতে ।
৭.সর্বপরি এটি ব্যবহারে খুবই সহজ ।
বি.দ্র:-যে  P.C-তে লোড করবেন তাতে  Webcam থাকা জরুরী ।

join fb

Join Me On Facebook
^ Back to Top