banner

SLIDE BAR

Image Slider By nurmonyitworld.net.ms NUR-MONY IT WORLD ENG.KAMRUL HASAN IFAZ. ''প্রযুক্তিকে ভালবাসুন।প্রযুক্তির সাথে থাকুন সবসময়, প্রযুক্তির আলো ছড়িয়ে দিন বিশ্বময়”

হেডলাইন

WELCOME TO OUR BLOG SITE.IF U LIKE OUR BLOG PLEASE SHEAR UR FRIENDS.Email us to inform about our wrong information. to inform about product price and specification, to inform about new product in the market, to inform that what you want to know?THANKS VISIT OUR BLOGSITE

১৭ জানুয়ারী, ২০১৩

অটিস্টিকদের অনলাইন ফোরাম ‘রং প্লানেট

‘আসপ্যারগার্স সিন্ড্রোম’ হলো এক ধরণের ‘অটিজম’৷ এই মানসিক ব্যাধিতে আক্রান্তরা স্বাভাবিক মানুষের মতো একে অপরের সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারেন না৷ তাই একসময় তাঁদেরকে ‘সামাজিকভাবে মৃত’ বলা হতো৷ তবে দিন পাল্টাচ্ছে৷জার্মান চিকিৎসক হান্স আসপ্যারগার ১৯৪৪ সালে এই মানসিক ব্যাধির কথা বলেছিলেন৷ তাই এর নাম হয়ে গেছে ‘আসপ্যারগার্স সিন্ড্রোম’৷ জার্মানিতে বর্তমানে প্রায় আড়াই লক্ষ মানুষ এই ব্যাধিতে আক্রান্ত৷
একটু অন্যরকম হওয়ার কারণে সমাজের আর দশটা সাধারণ মানুষের চোখে তাঁরা ভিন্ন৷ তাই সহজে কেউ তাঁদের সঙ্গে মিশতে চান না৷ কিন্তু ‘আসপ্যারগার্স সিন্ড্রোম’-এ আক্রান্তরা চান বন্ধু বানাতে৷ তাঁরা সামাজিকভাবে একা হয়ে পড়তে চান না৷এই সমস্যার সমাধানে এগিয়ে এসেছেন এমন একজন, যাঁর নিজেরই এই ব্যাধি আছে৷ তাঁর নাম আলেক্সান্ডার প্লাংক৷ মাত্র নয় বছর বয়সে তাঁর এই ব্যাধি দেখা দেয়৷ ২০০৪ সালে তিনি ‘রং প্লানেট’ নামের একটি ওয়েবসাইট চালু করেন৷ যার মাধ্যমে অটিজমে আক্রান্তরা নিজেদের মধ্যে যোগাযোগ করতে পারেন৷
0,,16391945_401,00
এছাড়া, ২০০৬ সাল থেকে ইউটিউবে অটিজমের উপর কিছু ভিডিও প্রকাশ করেন প্লাংক৷ এই ভিডিওগুলোর মাধ্যমে অটিস্টিক মানুষদের সামাজিক কিছু নিয়মকানুন শেখানোর চেষ্টা করা হয়ে থাকে৷প্লাংকের ‘রং প্লানেট’ ফোরামের সদস্য সংখ্যা বর্তমানে প্রায় ৭০ হাজার৷ তবে ২০০৬ সালের একটি ঘটনা প্লাংককে বিপদে ফেলে দিয়েছিল৷
সেসময় এই ফোরামের সদস্য ১৯ বছর বয়সি উইলিয়াম ফ্রয়েন্ড দু’জনকে হত্যা করার পর, নিজেকে খুন করে৷ তার আগে ফ্রয়েন্ড ‘রং প্লানেট’ ফোরামে বার্তা দিয়েছিল এই বলে যে, তার বাস্তব জীবনে বন্ধু প্রয়োজন এবং সে আত্মহত্যা করার পরিকল্পনা করছে৷ শোনা যায়, ঐ ঘটনায় ফ্রয়েন্ডের বাবা-মা প্লাংকের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করেন৷
সামাজিক যোগাযোগে সমস্যা হলেও, কিছু কিছু ব্যাপারে ‘আসপ্যারগার্স সিন্ড্রোম’-এ আক্রান্ত ব্যক্তিদের মেধা বেশ শক্তিশালী হয়৷ যেমন তাঁদের কোনো কিছু বিশ্লেষণ করার ক্ষমতা বেশ প্রখর হয়ে থাকে, যেটা তথ্য প্রযুক্তি খাতের জন্য প্রয়োজন৷ তাই এবার, ‘আসপ্যারগার্স সিন্ড্রোম’ থাকা ব্যক্তিদের তথ্য প্রযুক্তির বিশেষজ্ঞ করে গড়ে তুলতে প্রশিক্ষণ দেয়া শুরু করেছে জার্মান একটি কোম্পানি৷

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

“প্রযুক্তিকে ভালবাসুন, প্রযুক্তির সাথে থাকুন সবসময়, প্রযুক্তির আলো ছড়িয়ে দিন বিশ্বময়”

join fb

Join Me On Facebook
^ Back to Top