বিভিন্ন
হলিউড মুভি যদি টেকনলজি সম্রৃদ্ধ হয় তাহলে তাতে খুব সাধারন একটা পরিচিত
জিনিস থাকে।আর তা হল চেহারা সনাক্রকারী দরজা।দরজার সামনে নির্দিস্ট স্থানে
দারিয়ে নিজের চেহারা দেখাবে।সনাক্র হলে দরজা খুলবে আর তা না হলে খুলবে
না।কিন্তু বাস্তবে কি এটা সম্ভব? হ্যা,বাস্তবেও সম্ভব।আর এটা প্রমান করেছে
চাইনিজ একটি কোম্পানি।
এটি বিশ্বে ব্যপক ভাবে সাড়া ফেলেছে।অনেকের হয়তো ইতিমধ্য জানারও কথা।যা হোক, এই Facial recognition door lock তৈরি কারী কোম্পানির মতে এটিই প্রৃথিবির প্রথম চেহারা সনাক্তকারি ডোর লক প্রযুক্তি।তাদের ভাষ্যমতে এটি খুব সহজ ব্যবহার যোগ্য,সহজে বহন যোগ্য এবং তেমন ব্যয়বহুল নয়।এটি ৫০০ চেহারা সংরক্ষন ও সনাক্ত করতে সক্ষম।এটি চেহারা সনাক্ত করার সেকেন্ডের মধ্য দরজা খুলতে সক্ষম।
বিভিন্ন সুরক্ষিত জায়গার জন্য এর বিকল্প নেই।অফিস গুলোতেও এর ব্যবহার হতে পারে।আর এজন্য নির্মাতারা এর মধ্য একটি বড় সুবিধা দিয়েছে।আর তা হল কেউ যখন লক খুলবে তখন তার চেহার ও ডোর লক খোলার সময় রেকর্ড হয়ে থাকবে।আর তাতে করে কর্মচারিদের আগমন ও অফিস থেকে বের হবার সময় জানা সম্ভব হবে।এর মুল্য রাখা হয়েছে ৪৫০ ইউ এস ডলার।
আশা করছি বাংলাদেশেও একদিন এই প্রযুক্তি আসবে।
এটি বিশ্বে ব্যপক ভাবে সাড়া ফেলেছে।অনেকের হয়তো ইতিমধ্য জানারও কথা।যা হোক, এই Facial recognition door lock তৈরি কারী কোম্পানির মতে এটিই প্রৃথিবির প্রথম চেহারা সনাক্তকারি ডোর লক প্রযুক্তি।তাদের ভাষ্যমতে এটি খুব সহজ ব্যবহার যোগ্য,সহজে বহন যোগ্য এবং তেমন ব্যয়বহুল নয়।এটি ৫০০ চেহারা সংরক্ষন ও সনাক্ত করতে সক্ষম।এটি চেহারা সনাক্ত করার সেকেন্ডের মধ্য দরজা খুলতে সক্ষম।
বিভিন্ন সুরক্ষিত জায়গার জন্য এর বিকল্প নেই।অফিস গুলোতেও এর ব্যবহার হতে পারে।আর এজন্য নির্মাতারা এর মধ্য একটি বড় সুবিধা দিয়েছে।আর তা হল কেউ যখন লক খুলবে তখন তার চেহার ও ডোর লক খোলার সময় রেকর্ড হয়ে থাকবে।আর তাতে করে কর্মচারিদের আগমন ও অফিস থেকে বের হবার সময় জানা সম্ভব হবে।এর মুল্য রাখা হয়েছে ৪৫০ ইউ এস ডলার।
আশা করছি বাংলাদেশেও একদিন এই প্রযুক্তি আসবে।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন
“প্রযুক্তিকে ভালবাসুন, প্রযুক্তির সাথে থাকুন সবসময়, প্রযুক্তির আলো ছড়িয়ে দিন বিশ্বময়”