**********বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম**********
((((((((((লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহ))))))))))
শুরু করছি আল্লাহর নামে যিনি পরম করুণাময়, অতি দয়ালু
pσst вч єngr.kαmrul hαsαn ífαz
ফেলানী হত্যার প্রহসনমূলক বিচারের রায়ের প্রতিবাদে ভারতীয় সাইট হ্যাক করা শুরু করল বাংলাদেশ ব্ল্যাক হ্যাট হ্যাকারস।
শুক্রবার রাতে এই হ্যাকার টিমটি প্রায় শতাধিক ভারতের গুরুত্বপূর্ণ সাইট হ্যাক করেছে।
হ্যাক করার পর তাদের মিডিয়া বিভাগ থেকে বাংলাদেশ ব্ল্যাক হ্যাট হ্যাকারসের ক্রু ইঞ্জেক্টর হ্যাক্সর একটি প্রেস রিলিজ পাঠিয়েছেন।
তিনি জানিয়েছেন, আমরা কয়েক দিন পর্যবেক্ষণে ছিলাম। এখন অফিসিয়ালি বাংলাদেশের হ্যাকার টিমের মধ্যে প্রথম ঘোষণা দিলাম।
প্রথম দিনে শতাধিক সাইট হ্যাক করলাম। ভারতের সাইবার স্পেসে আমাদের এ হামলা অব্যাহত থাকবে। এ হামলা হবে দীর্ঘমেয়াদী, যতই দিন যাবে ততই তীব্র থেকে তীব্রতর হবে এই হামলা।
যতদিন ফেলানীর হত্যাকারীকে ফাঁসিতে ঝুলানো না হবে ততদিন আমরা ভারতের সাইবার স্পেসে হামলা চালিয়ে যাব।
বাংলাদেশের অন্যান্য হ্যাকিং টিমের প্রতি উদ্দেশ্য করে তিনি বলেন আসুন আমাদের বোন ফেলানীর হত্যাকারীকে বিচারের মুখেমুখি করতে আগের মত কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে একসাথে কাজ করি।
তিনি আরো জানিয়েছেন, ফেলানীর সাথে যে অন্যায় করা হয়েছে তা আমাদের সহ্য সীমা অতিক্রম করেছে।
যেদেশে একটি পাখি হত্যার দায়ে জেল খাটতে হয়, সে দেশে এমন অমানবিক হত্যার পরও কাউকে নির্দোষ ঘোষনা চরম বর্বরতার প্রকাশ।
আমরা ঘৃণা ভরে এই বিচারের রায়কে প্রতাখ্যান করলাম। আমরা চাই বাংলাদেশীদের এই মনোভাবের কথা পৃথিবীর মানুষ জানুক।
বিশ্ব মিডিয়াতে বিষয়টি আমরা তুলে ধরতে চাচ্ছি। শুধু এতটুকুই আপনাদের কাছে দাবি জানাচ্ছি।
এ ব্যাপারে ‘হার্ট হ্যাকার’ এ প্রতিবেদককে জানিয়েছেন, ২০১২ সালে মূলত বাংলাদেশের হ্যাকিং পর্বটা শুরু হয়েছে এই ফেলানীর মাধ্যমে।
নতজানু পররাষ্ট্র যখন কিছুই করতে পারছিল না তখন কিছু তরুণ তাদের প্রতিবাদ জানাতে ইন্ডিয়ান সাইট হ্যাক করে তাদের দাবি-দাওয়া তুলে ধরেছিল, যার শুরুটা করেছিল বাংলাদেশে ব্ল্যাক হ্যাট হ্যাকারস ভারতের বিরুদ্বে সাইবার যুদ্ধ ঘোষণা করে।
এর পরের ইতিহাস সবাই জানেন। ভারত শোচনীয়ভাবে যুদ্ধে হেরে যায়, ৩০-৪০ হাজার সাইট হ্যাকড হয়, যেখানে বিডি ব্ল্যাকহ্যাটের পাশাপাশি আরও দুটি হ্যাকার টিম কাজ করেছিল।
ফেলানীর প্রহসনমূলক বিচারের রায়ের প্রতিবাদে এবং ফেলানীকে উৎসর্গ করে হ্যাক করা সাইটে বাংলাদেশের মানুষের প্রতি আহ্বান জানানো হয়েছে।
তাতে বলা হয়েছে দয়া করে সকল ভারতীয় পন্য বর্জন করুন, আমরা এমন এক জাতি যারা কখনো মাথা নত করতে শিখিনি, যা আমরা দেখেছি ১৯৭১ সালে।
এবং ফেলানীর একটি গানও সেখানে যুক্ত করা হয়েছে। সেখানে আরো বলা হয়েছে ফেলানী কোন লাশ নয়, ফেলানী কোন ফেলনা নয়!
ফেলানী মানে বাংলাদেশী পতাকা, ফেলানী মানে বাংলাদেশের মানচিত্র। এখন সময় তোমাদের ধাপ্পর মারার এরকম উক্তি করে নিচে একটি ইন্ডিয়ান পতাকাধারীকে কে বাংলাদেশী পতাকার হাত দিয়ে থাপ্পরের ছবি প্রকাশ করেছে।
শীঘ্রই বড় ধরণের হামলা করতে যাচ্ছে এই হ্যাকার টিমটি। এ রিপোর্ট লেখার সময় কিছু সাইট রিকভার করা হয়েছে। তবে অধিকাংশই হ্যাকড অবস্থায় রয়েছে।
((((((((((লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহ))))))))))
শুরু করছি আল্লাহর নামে যিনি পরম করুণাময়, অতি দয়ালু
pσst вч єngr.kαmrul hαsαn ífαz
ফেলানী হত্যার প্রহসনমূলক বিচারের রায়ের প্রতিবাদে ভারতীয় সাইট হ্যাক করা শুরু করল বাংলাদেশ ব্ল্যাক হ্যাট হ্যাকারস।
হ্যাক করার পর তাদের মিডিয়া বিভাগ থেকে বাংলাদেশ ব্ল্যাক হ্যাট হ্যাকারসের ক্রু ইঞ্জেক্টর হ্যাক্সর একটি প্রেস রিলিজ পাঠিয়েছেন।
তিনি জানিয়েছেন, আমরা কয়েক দিন পর্যবেক্ষণে ছিলাম। এখন অফিসিয়ালি বাংলাদেশের হ্যাকার টিমের মধ্যে প্রথম ঘোষণা দিলাম।
প্রথম দিনে শতাধিক সাইট হ্যাক করলাম। ভারতের সাইবার স্পেসে আমাদের এ হামলা অব্যাহত থাকবে। এ হামলা হবে দীর্ঘমেয়াদী, যতই দিন যাবে ততই তীব্র থেকে তীব্রতর হবে এই হামলা।
যতদিন ফেলানীর হত্যাকারীকে ফাঁসিতে ঝুলানো না হবে ততদিন আমরা ভারতের সাইবার স্পেসে হামলা চালিয়ে যাব।
বাংলাদেশের অন্যান্য হ্যাকিং টিমের প্রতি উদ্দেশ্য করে তিনি বলেন আসুন আমাদের বোন ফেলানীর হত্যাকারীকে বিচারের মুখেমুখি করতে আগের মত কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে একসাথে কাজ করি।
তিনি আরো জানিয়েছেন, ফেলানীর সাথে যে অন্যায় করা হয়েছে তা আমাদের সহ্য সীমা অতিক্রম করেছে।
যেদেশে একটি পাখি হত্যার দায়ে জেল খাটতে হয়, সে দেশে এমন অমানবিক হত্যার পরও কাউকে নির্দোষ ঘোষনা চরম বর্বরতার প্রকাশ।
আমরা ঘৃণা ভরে এই বিচারের রায়কে প্রতাখ্যান করলাম। আমরা চাই বাংলাদেশীদের এই মনোভাবের কথা পৃথিবীর মানুষ জানুক।
বিশ্ব মিডিয়াতে বিষয়টি আমরা তুলে ধরতে চাচ্ছি। শুধু এতটুকুই আপনাদের কাছে দাবি জানাচ্ছি।
এ ব্যাপারে ‘হার্ট হ্যাকার’ এ প্রতিবেদককে জানিয়েছেন, ২০১২ সালে মূলত বাংলাদেশের হ্যাকিং পর্বটা শুরু হয়েছে এই ফেলানীর মাধ্যমে।
নতজানু পররাষ্ট্র যখন কিছুই করতে পারছিল না তখন কিছু তরুণ তাদের প্রতিবাদ জানাতে ইন্ডিয়ান সাইট হ্যাক করে তাদের দাবি-দাওয়া তুলে ধরেছিল, যার শুরুটা করেছিল বাংলাদেশে ব্ল্যাক হ্যাট হ্যাকারস ভারতের বিরুদ্বে সাইবার যুদ্ধ ঘোষণা করে।
এর পরের ইতিহাস সবাই জানেন। ভারত শোচনীয়ভাবে যুদ্ধে হেরে যায়, ৩০-৪০ হাজার সাইট হ্যাকড হয়, যেখানে বিডি ব্ল্যাকহ্যাটের পাশাপাশি আরও দুটি হ্যাকার টিম কাজ করেছিল।
ফেলানীর প্রহসনমূলক বিচারের রায়ের প্রতিবাদে এবং ফেলানীকে উৎসর্গ করে হ্যাক করা সাইটে বাংলাদেশের মানুষের প্রতি আহ্বান জানানো হয়েছে।
তাতে বলা হয়েছে দয়া করে সকল ভারতীয় পন্য বর্জন করুন, আমরা এমন এক জাতি যারা কখনো মাথা নত করতে শিখিনি, যা আমরা দেখেছি ১৯৭১ সালে।
এবং ফেলানীর একটি গানও সেখানে যুক্ত করা হয়েছে। সেখানে আরো বলা হয়েছে ফেলানী কোন লাশ নয়, ফেলানী কোন ফেলনা নয়!
ফেলানী মানে বাংলাদেশী পতাকা, ফেলানী মানে বাংলাদেশের মানচিত্র। এখন সময় তোমাদের ধাপ্পর মারার এরকম উক্তি করে নিচে একটি ইন্ডিয়ান পতাকাধারীকে কে বাংলাদেশী পতাকার হাত দিয়ে থাপ্পরের ছবি প্রকাশ করেছে।
শীঘ্রই বড় ধরণের হামলা করতে যাচ্ছে এই হ্যাকার টিমটি। এ রিপোর্ট লেখার সময় কিছু সাইট রিকভার করা হয়েছে। তবে অধিকাংশই হ্যাকড অবস্থায় রয়েছে।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন
“প্রযুক্তিকে ভালবাসুন, প্রযুক্তির সাথে থাকুন সবসময়, প্রযুক্তির আলো ছড়িয়ে দিন বিশ্বময়”