জীবনের
কাছ থেকে যা চাই তা হলো, শরীর ভালো থাকা আর মন ভালো থাকা। যদি স্বাস্থ্যের
উন্নতি চাই, ভালো থাকতে চাই, তা হলে খেতে হবে ভালো খাবার, পুষ্টিকর খাবার
আর করতে হবে নিয়মিত শরীরচর্চা। এভাবে সৃষ্টি হবে স্বাস্থ্যসম্মত জীবনযাপনের
অভ্যাস।এ জন্য চাই দিনে মাত্র ৩০ মিনিটের মাঝারি ব্যায়াম। ভালো থাকতে হলে
সাইকেল চালাতে হবে ৩০ মিনিট। প্রতিদিন। ফিটনেস উন্নত করতে হলে এবং বজায়
রাখার চমৎকার উপায় হলো বাইসাইকেল চালানো।
মাত্র ৩০ মিনিট দিনে। বাইসাইকেল চালালে ডায়াবেটিস ও স্থূলতার ঝুঁকি অর্ধেক কমে আসে।
বাইসাইকেল চালালে শরীরের প্রধান পেশিগুলোর ব্যায়াম হয়, ওপরে উঠে আসে হূৎস্পন্দন হারও। বাইসাইকেল চালানো কম চাপ ফেলে শরীরে।অন্যান্য ব্যায়ামের চেয়ে এটা হাড়ের গিঁটগুলোর ওপর অনেক কম চাপ ফেলে, তাই এগুলো আহত হয় অনেক কম।
অস্ট্রেলিয়ার সরকার নিচের বিষয়গুলো জানিয়ে শরীরচর্চা হিসেবে সাইকেল চালাতে উদ্বুদ্ধ করে।
সাইকেলচালানো হূদেরাগ, স্ট্রোক ও রক্তচাপ প্রতিরোধে সাহায্য করে।
টাইপ ২ ডায়াবেটিস ও কিছু কিছু ক্যানসারের ঝুঁকি হ্রাস করে।
সুস্থ, মজবুত হাড়, পেশি ও অস্থিসন্ধি নির্মাণে ও বজায় রাখতে সাহায্য করে।আহত হওয়ার ঝুঁকিও কমে।
শরীর ভালো রাখার ক্ষেত্রে সহায়ক।
নিয়মিত ব্যায়ামে বয়স্ক লোকের যেসব স্বাস্থ্যহিত হয়, সেসব পাওয়া যায়।
শরীরের নিত্যদিনের কাজকর্ম ও স্বাধীনভাবে জীবনযাপনে হয় সহায়ক।
সামাজিক মেলামেশা বাড়ে, জীবনের গুণগত মান বাড়ে, বিষণ্নতা কমে।
সুস্থ, মজবুত হাড় গঠনে ও হাড়ের গিঁট ও পেশি গঠনেও বজায় রাখতে সহায়ক হয়, হঠাৎ পতনে আঘাত পাওয়ার আশঙ্কা কমে।
হূদেরাগ, স্ট্রোক, উচ্চ রক্তচাপ, টাইপ ২ ডায়াবেটিস ও কিছু কিছু ক্যানসারের ঝুঁকি কমে।
উচ্চ আবহাওয়ায়, কড়া রোদে শরীরচর্চা করার সঙ্গে সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত।
নিরাপদে সাইকেল চালান। এতে সুফল পাওয়া যেমন সম্ভব হবে, তেমনি অভিজ্ঞতা হবে উপভোগ্য।
অধ্যাপক শুভাগত চৌধুরী
পরিচালক, ল্যাবরেটরি সার্ভিসেস, বারডেম হাসপাতাল, সাম্মানিক অধ্যাপক ইব্রাহিম মেডিকেল কলেজ, ঢাকা।
সূত্র: দৈনিক প্রথম আলো, অক্টোবর ০৩, ২০১২
মাত্র ৩০ মিনিট দিনে। বাইসাইকেল চালালে ডায়াবেটিস ও স্থূলতার ঝুঁকি অর্ধেক কমে আসে।
বাইসাইকেল চালালে শরীরের প্রধান পেশিগুলোর ব্যায়াম হয়, ওপরে উঠে আসে হূৎস্পন্দন হারও। বাইসাইকেল চালানো কম চাপ ফেলে শরীরে।অন্যান্য ব্যায়ামের চেয়ে এটা হাড়ের গিঁটগুলোর ওপর অনেক কম চাপ ফেলে, তাই এগুলো আহত হয় অনেক কম।
অস্ট্রেলিয়ার সরকার নিচের বিষয়গুলো জানিয়ে শরীরচর্চা হিসেবে সাইকেল চালাতে উদ্বুদ্ধ করে।
সাইকেলচালানো হূদেরাগ, স্ট্রোক ও রক্তচাপ প্রতিরোধে সাহায্য করে।
টাইপ ২ ডায়াবেটিস ও কিছু কিছু ক্যানসারের ঝুঁকি হ্রাস করে।
সুস্থ, মজবুত হাড়, পেশি ও অস্থিসন্ধি নির্মাণে ও বজায় রাখতে সাহায্য করে।আহত হওয়ার ঝুঁকিও কমে।
শরীর ভালো রাখার ক্ষেত্রে সহায়ক।
নিয়মিত ব্যায়ামে বয়স্ক লোকের যেসব স্বাস্থ্যহিত হয়, সেসব পাওয়া যায়।
শরীরের নিত্যদিনের কাজকর্ম ও স্বাধীনভাবে জীবনযাপনে হয় সহায়ক।
সামাজিক মেলামেশা বাড়ে, জীবনের গুণগত মান বাড়ে, বিষণ্নতা কমে।
সুস্থ, মজবুত হাড় গঠনে ও হাড়ের গিঁট ও পেশি গঠনেও বজায় রাখতে সহায়ক হয়, হঠাৎ পতনে আঘাত পাওয়ার আশঙ্কা কমে।
হূদেরাগ, স্ট্রোক, উচ্চ রক্তচাপ, টাইপ ২ ডায়াবেটিস ও কিছু কিছু ক্যানসারের ঝুঁকি কমে।
উচ্চ আবহাওয়ায়, কড়া রোদে শরীরচর্চা করার সঙ্গে সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত।
নিরাপদে সাইকেল চালান। এতে সুফল পাওয়া যেমন সম্ভব হবে, তেমনি অভিজ্ঞতা হবে উপভোগ্য।
অধ্যাপক শুভাগত চৌধুরী
পরিচালক, ল্যাবরেটরি সার্ভিসেস, বারডেম হাসপাতাল, সাম্মানিক অধ্যাপক ইব্রাহিম মেডিকেল কলেজ, ঢাকা।
সূত্র: দৈনিক প্রথম আলো, অক্টোবর ০৩, ২০১২
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন
“প্রযুক্তিকে ভালবাসুন, প্রযুক্তির সাথে থাকুন সবসময়, প্রযুক্তির আলো ছড়িয়ে দিন বিশ্বময়”