banner

SLIDE BAR

Image Slider By nurmonyitworld.net.ms NUR-MONY IT WORLD ENG.KAMRUL HASAN IFAZ. ''প্রযুক্তিকে ভালবাসুন।প্রযুক্তির সাথে থাকুন সবসময়, প্রযুক্তির আলো ছড়িয়ে দিন বিশ্বময়”

হেডলাইন

WELCOME TO OUR BLOG SITE.IF U LIKE OUR BLOG PLEASE SHEAR UR FRIENDS.Email us to inform about our wrong information. to inform about product price and specification, to inform about new product in the market, to inform that what you want to know?THANKS VISIT OUR BLOGSITE

৪ জানুয়ারী, ২০১৩

ওডেস্কে (odesk) কেনো কাজ পাচ্ছি না? সময় এসেছে স্কিল বাড়ানোর

ওডেস্ক হচ্ছে বিশ্বের এবং বাংলাদেশের সবচে জনপ্রিয় মার্কেট প্লেস।
বাংলাদেশের পত্র পত্রিকা গুলোতে ইদানিং এ নিয়ে বেশ লিখালিখি হয় – যার কল্যাণে তরুন সমাজ আগ্রহী হয়ে উঠছে- যা অবশ্যই দেশের জন্য ভালো। কারন এখানে কাজ করতে হয় বিশ্বের নানা দেশের কোম্পানি গুলোর সাথে – যার দরুন রেমিটেন্স আসে।
অনেকেই জানতে চান, কিভাবে ওডেস্কে কাজ করা যাবে অথচ কোন স্কিল নেই।
আসলে অনেকের ধারনা ওডেস্ক এ গেলেই কাজ করা যাবে। যারা নতুন নিজের দক্ষতা কে যে ওডেস্কে ব্যাবহার করে কাজ করতে হবে, তা অনেকেই জানেন না। আর অনেকে ওডেস্কে একাউন্ট করে বেশ কিছুদিন চেষ্টা করে ব্যার্থ হয়ে  এসে জানতে চান যে এখন কি করা যাবে? কিভাবে কাজ পাওয়া যাবে?
তাই আগে ওডেস্ক সম্পর্কে ধারনা টা আরেকটু পরিষ্কার করা প্রয়োজন মনে করছি। ওডেস্ক হচ্ছে একটা মার্কেট প্লেস। এখানে জব পাওয়া যাবে , জব দেয়া যাবে।
যেমন অনেকে বিডি জবস এর সাথে পরিচিত। যেখানে বাংলাদেশের অনেক কাজ পাওয়া যায়। কোম্পানি গুলো অনেক জব পোস্ট করে । ওডেস্ক তেমনি। কিন্তু এর মান অনেক উন্নত - আন্তর্জাতিক। আর সারা পৃথিবীর অনেক বড় বড় কোম্পানি ও এখানে জব পোস্ট করে।(যেমন গুগল) তাই অবশ্যই আপনার দক্ষতা থাকতে হবে - এবং যদি হয় আন্তর্জাতিক মানের - তবে আপনি বেশ ভালো করতে পারবেন।
কারন সারা পৃথিবী থেকে আন্তর্জাতিক মানের কনট্রাক্টর রা ওডেস্কের মত নামী মার্কেট প্লেস গুলোতে  কাজের জন্য বিড করে বা এপ্লাই করে।
তো আশা করি বুঝতে পারছেন আপনি কোন না কোন স্কিল তৈরি করতে হবে। যেমন ওয়েব ডেভেলপার, একাউন্টিং, গ্রাফিক ডিজাইন, ইমেইল মার্কেটিং ইত্যাদি। তবে আপনার যদি কোন স্কিল থেকে থাকে পূর্বে থেকেই (যেমন একাউন্টিং, ইত্যাদি) তবে আপনি তা দিয়েও শুরু করতে পারেন।
আসলে হ্যাঁ। এমন অনেক অনেক কাজ আছে যা আমরা জানি ই না। ইন্টারনেট আসার পর থেকে ওয়েব বেসড অনেক কাজ তৈরি হয়েছে। আরো হবে। যেমন সামাজিক যোগাযোগ এর ওয়েব সাইট ফেইসবুক বিপুল জনপ্রিয়তা পাওয়ার পর স্বাভাবিক ভাবেই সাইট এর ইউজার গেছে অনেক বেড়ে। কোম্পানি গুলো তাই তাদের প্রোডাক্ট কে ইউজার কাছে  পৌছানোর জন্য এই রকম সাইট গুলো তে মার্কেটিং করছে। এমন আরো কিছু সাইট হলো – টুইটার, পিন্টারেস্ট, কোরা, পলিভর, লিঙ্কডিন ইত্যাদি।
আরেকটি কাজ হলো ইমেইল মার্কেটিং। ইমেইল এর মাদ্ধমে প্রোডাক্ট এর বিস্তারিত পাঠানো হচ্ছে সম্ভাব্য ক্রেতার কাছে। কিন্তু যখন ওয়েব ছিলো না – এর কথা কল্পনা করা যেত না। এসেছে সার্চ ইঞ্জিন এ রেঙ্কিং পাওয়ার কাজ – এস ই ও (সার্চ ইঞ্জিন অপ্টিমাইজেশন)। কোম্পানি গুলো সার্চ ইঞ্জিন এ সার্চ রেজাল্ট এর প্রথম দিকে তাদের নাম নিয়ে আসার জন্য এস ই ও এর কাজ করাচ্ছে। ওডেস্কের সুত্র মতে- বাংলাদেশে ওডেস্কের কাজের বেশিরভাগ হয়েছে এস ই ও এর কাজ। তো দেখা যাচ্ছে এই কাজ গুলোর অস্তিত্ত আজ থেকে ৩০ বছর আগেও ছিলো না।
তাই বর্তমান প্রেক্ষাপট এর আলোকে বলা চলে প্রথিবী হতে যাচ্ছে প্রজুক্তিময়। একসময় ঘরে ঘরে চলে যাবে ইন্টারনেট (উন্নত বিশ্বে এখনি চলে গেছে)।
বাংলাদেশে এস ই ও বা গ্রাফিক ডিজাইন ইত্যাদি এখন খুব প্রচলিত। আপনি করতে পারেন। কিন্তু যদি নতুন ধর নের কাজ চান, তবে একটু খুজুন। অনেক ভালো স্কিল আছে যার চাহিদা অনেক।
কি কি স্কিল?
  • ওয়েব ডেভেলপিং
  •  ওয়েব ডিজাইনিং
  •  মোবাইল এপ্লিকেশন ডেভেলপমেন্ট
  • সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং
  •  ইমেইল মার্কেটিং
  • গ্রাফিক ডিজাইন
  •  ওয়েব রিসার্স
  •  সফটওয়্যার ডেভেলপিং
  •  রাইটিং
  •  কাস্টমার সাপোর্ট
  •  ভার্চুয়াল পি এস
এবং আরো অনেক।
অনেক স্কিল এর ডিমান্ড বেশি (অর্থাৎ ইনকাম বেশি) । কিন্তু তা বেশ সময় দিয়ে শিখতে হয়। ধৈর্যের কিছু পরীক্ষা দিতে হয়। আর কিছু সহজে হয়তো শেখা যাবে কিন্তু চাহিদা কম আর থাকলেও বেশ কম্পিটিশন। কারন এটা সহজ (যেমন ডাটা এন্ট্রি) ।
এবার আপনি সিদ্ধান্ত নিন কি শিখতে চান। সিনিয়ার অভিজ্ঞ কনট্রাক্টর দের সাথে কন্সাল্ট করুন।
আর এরপর যা লাগবে -
১। ইংরেজির দক্ষতা - অন্তত লিখে যেন মনের ভাব প্রকাশ করতে পারেন এবং যব পোস্ট দেখে বুঝতে পারেন যে কি লিখা হয়েছে। ব্যাকরণের কিছু ভুল হলে প্রব নেই তবে না হলেই বেটার। আর ভালো হলে তো কথাই নেই। আউটসোর্সিং এ ফিলিপাইন উঠে এসেছে এই কারনেই।
২। আপনার নিজের পি সি / ইন্টারনেট
পাশাপাশি একটা গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার আছে
আগামি বছরের ভেতর শুনেছি ৬০% ফ্রিলেন্সার যারা বেশ সহজ কাজ গুলো করেন - ঝরে যাবেন  আর কিছু করবেন ধুকে ধুকে। যারা ভালো স্কিল নিয়ে কাজ করছেন, তারা কাজ করে যাবেন  দাপটের সাথে।
তথ্য প্রযুক্তির স্রোত বেশ পরিবর্তন শীল। যেমন আগামি বছরের ভেতর এন্ড্রেয়েড এর ইউজার হবে ১ বিলিয়ন।
তাই এখন সময় এসে গেছে আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতাতে নিজেকে সামনে নিয়ে যাবার।
ভালো স্কিল ডেভেলপ করতে হয়তো একটু বেশি সময় যাবে, একটু কস্ট হবে - কিন্তু ফল পাবেন সুদুর প্রসারি। আপনার আজকের পদক্ষেপ - ভবিষ্যতের আপনি।

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

“প্রযুক্তিকে ভালবাসুন, প্রযুক্তির সাথে থাকুন সবসময়, প্রযুক্তির আলো ছড়িয়ে দিন বিশ্বময়”

join fb

Join Me On Facebook
^ Back to Top