banner

SLIDE BAR

Image Slider By nurmonyitworld.net.ms NUR-MONY IT WORLD ENG.KAMRUL HASAN IFAZ. ''প্রযুক্তিকে ভালবাসুন।প্রযুক্তির সাথে থাকুন সবসময়, প্রযুক্তির আলো ছড়িয়ে দিন বিশ্বময়”

হেডলাইন

WELCOME TO OUR BLOG SITE.IF U LIKE OUR BLOG PLEASE SHEAR UR FRIENDS.Email us to inform about our wrong information. to inform about product price and specification, to inform about new product in the market, to inform that what you want to know?THANKS VISIT OUR BLOGSITE

৬ জানুয়ারী, ২০১৩

ভোটার তালিকা ও জাতীয় পরিচয় পত্র




২০০৮ সালে নির্বাচন কমিশন বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সহযোগীতায় “ছবিসহ ভোটার তালিকা প্রণয়ন এবং জাতীয় পরিচয় পত্র প্রদানে সহায়তা প্রদান প্রকল্প” – এর মাধ্যমে বাংলাদেশের সকল প্রাপ্ত বয়স্ক নাগরিককে জাতীয় পরিচয় পত্র প্রদান করে। সাথে সাথে ছবিসহ ভোটার তালিকা তৈরী করা হয়। এ প্রকল্প বাস্তবায়ন দেশের ইতিহাসে একটি মাইলফলক হিসেবে বিবেচিত হয়। এই প্রকল্পে যারা ভোটার হতে পারেনি এবং প্রকল্পের পরে যাদের বয়স ১৮ বছর হয়েছিল তাদের জন্য বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন সচিবালয় নিজস্ব তত্ত্বাবধানে ২০০৯ সালে ভোটার তালিকা হালনাগাদ করণ ও জাতীয় পরিচয় পত্র প্রদান প্রকল্প বাস্তবায়ন করে। যেহেতু এই প্রকল্পটি দেশব্যাপী বৃহৎ পরিসরে হয়েছে তাই কিছু ভুল-ত্রুটি রয়ে গেছে। কারো কারো নামের ভুল কিংবা পিতা/মাতার নামের ভুল কিংবা ঠিকানার ভুল ইত্যাদির জন্য জনগণকে ঢাকাস্থ নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের প্রকল্প অফিসে যোগাযোগ করতে হয়। প্রকল্প কার্যালয়টি আগাঁরগাওস্থ ইসলামী ফাউন্ডেশন ভবনের ৭ম তলায় অবস্থিত। অফিস থেকে যেসব সেবা প্রদান করা হয় তাঁর বিস্তারিত বিবরণ দেওয়া হলো:






জাতীয় পরিচয় পত্র সংশোধন:


প্রকল্প কার্যালয়ে জাতীয় পরিচয় পত্র সংশোধন সম্পর্কিত সেবা গ্রহণ করতে হলে প্রকল্প পরিচালককে সম্বোধন করে সাদা কাগজে/নির্ধারিত ফর্মে আবেদন করে নির্দিষ্ট কাউন্টারে জমা দিয়ে প্রাপ্তি স্বীকার পত্র গ্রহণ করতে হবে।






১. নিজ/পিতা/স্বামী/মাতার নামের বানান পরিবর্তনে নিম্নোক্ত সদনসমূহের সত্যায়িত অনুলিপি জমা দিতে হবে।
এস.এস.সি/সমমান সনদ
নাগরিক সনদ
জন্মসনদ
চাকুরীর প্রমাণপত্র
পাসপোর্ট
নিকাহনামা
পিতা/মাতা/স্বামীর জাতীয় পরিচয় পত্রের অনুলিপি


এক বা একাধিক দলিল দেওয়া যাবে। নিজের ডাকনাম পরিবর্তনের ক্ষেত্রে পরবর্তীতে যথাযথ কর্তৃপক্ষের কাছে শুনানী হবে এবং মূল কাগজপত্র দেখাতে হবে।
২. বিবাহ/বিবাহ বিচ্ছেদের কারণে সংশোধন:
বিবাহের ক্ষেত্রে স্বামীর নাম অন্তর্ভুক্ত করতে বিবাহের কাবিননামা ও স্বামীর জাতীয় পরিচয় পত্রের অনুলিপি।
বিবাহ বিচ্ছেদের ক্ষেত্রে স্বামীর নাম বাদ দিতে চাইলে তালাক নামার সত্যায়িত কপি দিতে হবে।

৩. পিতা/মাতার নাম পরিবর্তন
পিতা/মাতার নাম আমূল পরিবর্তনের ক্ষেত্রে আবেদনের সাথে নিম্নোক্ত কাগজ দিতে হবে।
এস.এস.সি/এইচ.এস.সি/সমমান পরীক্ষার সনদ/রেজি.।
পিতা/মাতার জাতীয় পরিচয় পত্রের কপি।
পিতা/মাতা মৃত হলে ভাই/বোনের জাতীয় পরিচয় পত্রের কপি।
অন্য কোন গ্রহণযোগ্য কাগজ সত্যায়িত কপি

বি.দ্র. প্রকল্প কর্মকর্তার কাছে সাক্ষাৎকার দিতে হতে পারে

৪. জন্ম তারিখ পরিবর্তন:


যাদের শিক্ষাগত যোগ্যতা ন্যূনতম এস.এস.সি/সমমান
তাদের অবশ্যই এস.এস.সি/সমমান পরীক্ষার সনদের সত্যায়িত কপি।


সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের অধীনে প্রয়োজনে শুনানীতে অংশ নিতে হবে।


যাদের শিক্ষাগত যোগ্যতা এস.এস.সি/সমমানের নীচে তাদের ক্ষেত্রে জাতীয় পরিচয় পত্র ইস্যুর তারিখের পূর্বের
সার্ভিস বুক/এমপিও’র কপি
ড্রাইভিং লাইসেন্স
পাসপোর্ট
জন্ম সনদ
নিকাহনামা


সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের অধীনে প্রয়োজনে শুনানীতে অংশ নিতে হবে। সরেজমিনে তদন্ত করা হয়।

৫. বিবিধ সংশোধন:

জাতীয় পরিচয় পত্রে নামের পূর্বে কোন পদবী, উপাধি, খেতাব ইত্যাদি সংযুক্ত করা যাবে না
পিতা/মাতা/স্বামীকে মৃত উল্লেখ করতে মৃত্যু সনদ দাখিল করতে হবে।
পিতা/মাত/স্বামীকে ভুলক্রমে ‘জীবিত’ কে ‘মৃত’ হিসেবে উল্লেখ করলে পিতা/মাতা/স্বামীর পরিচয় পত্র দাখিল করতে হবে।
৬. রক্তের গ্রুপ সংশোধন:
রক্তের গ্রুপ অন্তর্ভুক্ত/সংশোধন করতে মেডিক্যাল প্রতিবেদন দাখিল করতে হবে।
৭. ঠিকানা সংশোধন:
ঠিকানা পরিবর্তনের জন্য ইসি কর্তৃক প্রকাশিত ফরম ১৩/ফরম ১৪ সংশ্লিষ্ট থানা/উপজেলা নির্বাচন অফিসে আবেদন করতে হবে। তবে ঠিকানায় বাসা/সড়ক নম্বর ভুল বা বানান ভুল প্রকল্প অফিসে সংশোধন করা হয়। এক্ষেত্রে নিমোক্ত কাগজ পত্র প্রয়োজন হবে।
ইউটিলিটি (বিদ্যুৎ/ওয়াসা/ফোন) বিলের কপি।
চেয়ারম্যান/কমিশনারের প্রত্যয়ন পত্র।
পরিবারের সদস্যের পরিচয় পত্র

২০০৯ সালের হালনাগাদ (Updating) প্রকল্পে যারা ভোটার হয়েছেন তাদের ডিসেম্বর ২০১০ থেকে পরিচয় পত্র দেওয়া হচ্ছে।
৮. নতুন ভোটার হওয়া যাবে কি না
এখন নতুন ভোটার করা বন্ধ আছে।
৯. হারিয়ে গেলে
পরিচয় পত্র হারিয়ে গেলে সংশ্লিষ্ট থানায় ভোটার নম্বর/আইডি নম্বর উল্লেখ করে সাধারণ ডাইরি (জিডি) করতে হবে। জিডির মূল কপি সহ সাদা কাগজে/নির্ধারিত ফর্মে আবেদন করতে হবে।
১০. অবিতরণকৃত পরিচয় পত্র বিতরণ:
প্রকল্প অফিস, ঢাকা সিটি কর্পো: (ডেমরা, যাত্রাবাড়ী, কদমতলী, শ্যামপুর ব্যতীত) ২০০৭-০৮ সালের অবিতরণকৃত পরিচয় পত্র দেওয়া হয়।
অন্যান্য জেলার ক্ষেত্রে মূল প্রাপ্তি স্বীকার পত্র সংশ্লিষ্ট জেলা/উপজেলা/থানা নির্বাচন কর্মকর্তার মন্তব্যসহ প্রাপ্তি স্বীকার পত্র জমা দিয়ে পরিচয় পত্র নেওয়া যাবে।

অবস্থান

ইসলামিক ফাউন্ডেশন ভবন (৭ম তলা), আগারগাঁও, শেরে বাংলা, ঢাকা -১২১৭।
কর্মঘন্টা:
সকাল ১০.০০ টা হতে বিকাল ৫.০০ টা পর্যন্ত।
নির্বাচন কমিশন থেকে এসব সেবা সমূহ নিতে কোন প্রকার চার্জ/ফি দিতে হয় না।
আবেদনের কতদিন পরে পাওয়া যায়:
আবেদনের পর ২৫ থেকে ৩০ দিনের মধ্যে পরিচয় পত্র দেওয়া হয়। ডেলিভারীর তারিখের পর থেকে ৭ দিনের মধ্যে পরিচয় পত্র না নিলে জটিলতা সৃষ্টি হতে পারে।
সত্যায়ন:
জমাকৃত ফটোকপি দলিলাদি অবশ্যই সত্যায়িত করে দিতে হবে। মূল পরিচয় পত্র (যদি থাকে) সঙ্গে আনতে হবে।


ওয়েব সাইট: http://www.ecs.gov.bd/Bangla/
ঢাকা জেলা অফিস:
৬৭ পশ্চিম আগারগাঁও (পানির ট্যাংক) শেরে বাংলা নগর, ঢাকা-১২১৭।
আপনার জাতীয় পরিচয়পত্র নম্বরের গোপন সংকেত বা মানে জানুন।
বাংলাদেশী হিসাবে আমাদের অনেকেরই জাতীয় পরিচয় পত্র আছে। অনেকে এটাকে ভোটার আইডি কার্ড হিসাবে বলেন যেটা সম্পূর্ন ভূল। এটার ন্যাশনাল আইডি কার্ড বা জাতীয় পরিচয় পত্র।
আপনারা দেখলেন এটার নীচে লাল কালি দিয়ে লেখা ১৩ সংখ্যার একটা নম্বর আছে যাকে আমরা আইডি নম্বর হিসাবে জানি। কিন্তু এই ১৩ সংখ্যার মানে কি?
১. প্রথম ২ সংখ্যা – জেলা কোড। ৬৪ জেলার আলাদা আলাদা কোড আছে। ঢাকার জন্য এই কোড ২৬।
২. পরবর্তী ১ সংখ্যা – এটা আর এম ও (RMO) কোড।

* সিটি কর্পোরেশনের জন্য -৯

* ক্যান্টমমেন্ট -৫

* পৌরসভা -২

* পল্লী এলাকা -১

* পৌরসভার বাইরে শহর এলাকা -৩

* অন্যান্য - ৪
৩. পরবর্তী ২ সংখ্যা -এটা উপজেলা বা থানা কোড
৪. পরবর্তী ২ সংখ্যা - এটা ইউনিয়ন (পল্লীর জন্য) বা ওয়ার্ড কোড (পৌরসভা বা সিটি কর্পোরেশনের জন্য)
৫. শেষ ৬ সংখ্যা - আইডি কার্ড করার সময় আপনি যে ফর্ম পূরণ করেছিলেন এটা সেই ফর্ম নম্বর।

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

“প্রযুক্তিকে ভালবাসুন, প্রযুক্তির সাথে থাকুন সবসময়, প্রযুক্তির আলো ছড়িয়ে দিন বিশ্বময়”

join fb

Join Me On Facebook
^ Back to Top