banner

SLIDE BAR

Image Slider By nurmonyitworld.net.ms NUR-MONY IT WORLD ENG.KAMRUL HASAN IFAZ. ''প্রযুক্তিকে ভালবাসুন।প্রযুক্তির সাথে থাকুন সবসময়, প্রযুক্তির আলো ছড়িয়ে দিন বিশ্বময়”

হেডলাইন

WELCOME TO OUR BLOG SITE.IF U LIKE OUR BLOG PLEASE SHEAR UR FRIENDS.Email us to inform about our wrong information. to inform about product price and specification, to inform about new product in the market, to inform that what you want to know?THANKS VISIT OUR BLOGSITE

৬ জানুয়ারী, ২০১৩

মালয়েশিয়া যাওয়ার নিবন্ধন ১৩ জানুয়ারি থেকে


স্টাফ রিপোর্টার ॥ মালয়েশিয়ায় গমনেচ্ছুকদের ১৩ জানুয়ারি থেকে নিবন্ধন শুরু হচ্ছে। দুই দেশের সরকার পর্যায়ে চুক্তির মাধ্যমে বাংলাদেশ থেকে শ্রমিক নেবে ঐ দেশ। প্রবাসী কল্যাণমন্ত্রী খন্দকার মোশাররফ হোসেন সোমবার এক সংবাদ সম্মেলনে জানান, ১৩ জানুয়ারি থেকে শুরু হওয়া নিবন্ধন তিন ধাপে ১৭ জানুয়ারি পর্যন্ত চলবে। নিবন্ধন করতে আগ্রহীদের যেতে হবে স্ব স্ব ইউনিয়ন এবং পৌর তথ্যকেন্দ্রে। এসব কেন্দ্রে মাত্র ৫০ টাকা ফি দিয়েই নিবন্ধন করা যাবে। সংবাদ সম্মেলনে জাননো হয় প্রত্যেক বিভাগকে নিবন্ধনের জন্য তিন দিন করে সময় দেয়া হবে। ঢাকা ও বরিশাল বিভাগে নিবন্ধন করা হবে ১৩ থেকে ১৫ জানুয়ারি। বিভাগ দুটির নিবন্ধিতদের মধ্যে কারা মালয়েশিয়ায় যাওয়ার জন্য আবেদনের সুযোগ পাবেন ১৬ জানুয়ারি তার লটারি হবে। রাজশাহী, রংপুর ও সিলেট বিভাগে ১৪ থেকে ১৬ জানুয়ারি নিবন্ধন এবং ১৭ তারিখ লটারি হবে। খুলনা ও চট্টগ্রাম বিভাগে ১৫ থেকে ১৭ জানুয়ারি নিবন্ধন করা হবে। লটারি হবে ১৮ জানুয়ারি। মন্ত্রী বলেন, নিবন্ধনের পর স্ব স্ব তথ্যকেন্দ্রে সকলের সামনে লটারি করে প্রাথমিক তালিকা করা হবে। এভাবে ৩০ হাজার শ্রমিকের জন্য ৩৫ হাজার জনের একটি ডাটাবেজ তৈরি করা হবে। ডাটাবেজ থেকে স্বয়ংক্রিয়ভাবে পুনরায় একটি লটারি করা হবে। চুড়ান্ত তালিকায় থাকা শ্রমিকের স্বাস্থ্য পরীক্ষা করা হবে। মোবাইলে এসএমএসের মাধ্যমে সময়ে সময়ে তালিকায় থাকা ব্যক্তিদের তথ্য জানানো হবে। মালয়েশিয়ায় যেতে আগ্রহীদের বার বার নিবন্ধনের প্রয়োজন হবে না, একবার নিবন্ধন করলেই চলবে। তালিকাভুক্তদের মধ্যে থেকে প্রথম চাহিদাপত্র অনুযায়ী লোক পাঠানো হবে। চাহিদা না থাকলে লোক পাঠানো বন্ধ থাকবে। তবে পরে চাহিদাপত্র পাওয়া গেলে তালিকাভুক্তদের মধ্য থেকেই লটারি করে লোক পাঠানো হবে। দুই দেশের সরকার পর্যায়ে চুক্তির মাধ্যমে শ্রমিক পাঠানো হবে। এখানে কোনো ব্যক্তি বা গোষ্ঠীর কাছে টাকা দিতে হবে না। নিবন্ধন ও লটারির মাধ্যমে নির্বাচিত ব্যক্তিদেরই শুধু সরকার নির্ধারিত স্থানে টাকা জমা দিতে হবে। এতে কোনো তৃতীয় ব্যক্তি বা গোষ্ঠীর সম্পৃক্ত হওয়ার সুযোগ থাকবে না। অভিবাসন ফি মাত্র ৪০ হাজার টাকা নির্ধারণ করা হলেও কোন কোন ব্যক্তি বা গোষ্ঠী ইতোমধ্যে এক লাখ টাকা করে নিচ্ছে বলে অভিযোগ করে খন্দকার মোশাররফ বলেন, কোন ব্যক্তির কাছে টাকা দেয়ার প্রয়োজন নেই। কারণ সরকার অভিবাসন ব্যয় কমিয়ে আনতেই সরকারী পর্যায়ে শ্রমিক পাঠানোর চেষ্টা করছে। সংবাদ সম্মেলনে মন্ত্রী বলেন, প্রথম পর্যায়ে বনায়ন ও কৃষি খাতে ৩০ হাজার কর্মী দেশটিতে পাঠানোর কথা রয়েছে। রবিবার পর্যন্ত ১০ হাজার কর্মীর চাহিদাপত্র পাওয়া গেছে। তাদের চাহিদা অনুযায়ী প্রথমে এই ১০ হাজার কর্মী পাঠানোর প্রস্তুতি চলছে। পর্যায়ক্রমে তাদের চাহিদাপত্র অনুযায়ীই শ্রমিক পাঠানো হবে।প্রতিযোগীদের
দুর্গম এলাকায় রাবার বাগানে কাজ করার মানুষিকটা থাকতে হবে

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

“প্রযুক্তিকে ভালবাসুন, প্রযুক্তির সাথে থাকুন সবসময়, প্রযুক্তির আলো ছড়িয়ে দিন বিশ্বময়”

join fb

Join Me On Facebook
^ Back to Top