banner

SLIDE BAR

Image Slider By nurmonyitworld.net.ms NUR-MONY IT WORLD ENG.KAMRUL HASAN IFAZ. ''প্রযুক্তিকে ভালবাসুন।প্রযুক্তির সাথে থাকুন সবসময়, প্রযুক্তির আলো ছড়িয়ে দিন বিশ্বময়”

হেডলাইন

WELCOME TO OUR BLOG SITE.IF U LIKE OUR BLOG PLEASE SHEAR UR FRIENDS.Email us to inform about our wrong information. to inform about product price and specification, to inform about new product in the market, to inform that what you want to know?THANKS VISIT OUR BLOGSITE

২৭ নভেম্বর, ২০১২

ভিনগ্রহের প্রাণী বা এলিয়েন (Aliens) এক রহস্যময় জগত

এলিয়েন নিয়ে কিছু মানুষের খুব আগ্রহ আছে আমাদের পৃথিবীর। কেউ ভাবেন ইহা কেবল ই মাত্র বিভ্রম আবার কেউবা ভাবেন ইহার অস্তিত্য আমাদের মতনি অস্বীকার করা যাবে না। তাই এলিয়েন দেন বেশ কিছু বিস্তারিত আলচনা করব আপনাদের সাথে শুরুতে বলে নিচ্ছি আমি wikipedea থেকে সমস্ত তথ্য নিয়েছি। ধন্যবাদ জানাই উইকি কে।
ভিনগ্রহের প্রাণী বা এলিয়েন (Aliens) বলতে পৃথিবী-ভিন্ন মহাকাশের অন্য কোনো স্থানের প্রাণকে বোঝায়। অনেকেই ভিনগ্রহের প্রাণী বলতে মানুষের আকৃতির প্রাণী বুঝে থাকলেও বস্তুত যেকোনো ধরণের প্রাণীই এতালিকায় ধর্তব্য হতে পারে- এধারণায় পৃথিবী-ভিন্ন অন্য জগতের একটা সূক্ষ্ম ব্যাকটেরিয়াও ভিনগ্রহের প্রাণী হতে পারে।

212424 aliens 300x225 ভিনগ্রহের প্রাণী বা এলিয়েন (Aliens) এক রহস্যময় জগত, পর্বঃ  ২

অস্তিত্ব


বহু বহুদিন থেকেই পৃথিবীর মানুষের বিশ্বাস যে, পৃথিবীর বাইরেও মহাকাশের অন্যত্র প্রাণ রয়েছে। মহাবিশ্বের অনন্ত মহাকাশের কেন্দ্রে নয় বরং একপাশে, মিল্কিওয়ে তারকামণ্ডলের নিতান্ত ছোটখাটো একটি সৌরজগতের বাসিন্দা মানুষ। এই মিল্কিওয়েতেই রয়েছে ২০ হাজার কোটি থেকে ৪০ হাজার কোটি নক্ষত্র, আর তাদের কোনো কোনোটিকে ঘিরে ঘুরছে পৃথিবীসদৃশ নিষ্ক্রীয় বস্তুপিণ্ড। মিল্কিওয়ে ছাড়াও মহাকাশে আবিষ্কৃত হয়েছে শতকোটি তারকামণ্ডল (galaxy) আর সেখানেও যে পৃথিবীসদৃশ নিষ্ক্রীয় বস্তু আছে, তা শ্রেফ ধারণা নয়, অঙ্ক কষে বলে দেয়া যায়। তাই বিজ্ঞানীরা যৌক্তিকভাবেই ভাবছেন, পৃথিবীর বাইরের অন্যান্য যেকোনো স্থানেই পৃথিবীর মতো প্রাণের অস্তিত্ব পাওয়া যাবেই

212929 boardroom aliens ভিনগ্রহের প্রাণী বা এলিয়েন (Aliens) এক রহস্যময় জগত, পর্বঃ  ২

ভিনগ্রহে আসলেই প্রাণীরা আছে কি নেই এব্যাপারে ড্রেকের সমীকরণ উল্লেখযোগ্য:


N = R × P × E × L × I × T
এখানে,
N = এই মুহূর্তে যে কয়টি বুদ্ধিমান প্রাণীর জগৎ থেকে মানুষের সাথে যোগাযোগের চেষ্টা করা হচ্ছে তার সংখ্যা
R = নক্ষত্রমণ্ডলে (galaxy) নক্ষত্রের (stars) সংখ্যা
P = একটা নক্ষত্রকে ঘিরে গ্রহ পাবার সম্ভাবনা
E = এরকম গ্রহ থাকলে প্রাণের বিকাশোপযোগী গ্রহের সংখ্যা
L = প্রাণ বিকাশোপযোগী গ্রহ থাকলে সত্যি সত্যি প্রাণের বিকাশ হবার সম্ভাবনা
I = সত্যি সত্যি প্রাণের বিকাশ হলে সেগুলো বিবর্তনের ধারায় অন্য জগতের প্রাণীর সাথে যোগাযোগের মতো বুদ্ধিমত্তা অর্জনের সম্ভাবনা
T = যে সময় পর্যন্ত সেই বুদ্ধিমান প্রাণী টিকে থাকতে পারে
ড্রেকের এই সমীকরণ দেখে বিখ্যাত বিজ্ঞানী এনরিকো ফার্মি একটি হেঁয়ালী বলেন, যা ফার্মির হেঁয়ালি নামে সমধিক পরিচিত। ফার্মির হেঁয়ালি মতে:
ক. সত্যি যদি মহাবিশ্বে বুদ্ধিমান প্রাণী থাকতো তাহলে এতোদিনে তাদের দেখা পাওয়ার কথা
খ. পৃথিবীতে যদি তাদের দেখা না পাওয়া যায় তাহলে বুঝে নিতে হয় মহাকাশযান তৈরি করে পৃথিবীতে আসার ব্যাপারে তাদের গরজ নেই।
গ. তা যদি সত্যি না হয় তাহলে বুঝতে হবে ঐ বুদ্ধিমান প্রাণীর সভ্যতা খুব ক্ষণস্থায়ী; তাদের জন্ম হয় এবং কিছু বোঝার আগেই তারা নিজেরা নিজেদের ধ্বংস করে ফেলে।
ভিনগ্রহের প্রাণী সম্পর্কে এখনও বিজ্ঞান কোনো সিদ্ধান্ত না জানালেও অনেকেই পৃথিবীতে তাদেরকে দেখার দাবি করেছেন এবং পৃথিবীর একটা বৃহত্তর অংশের মানুষ বিশ্বাস করে যে, ভিনগ্রহের প্রাণীর অস্তিত্ব রয়েছে। অনেকেই দাবি করে থাকেন, এলিয়েনরা পৃথিবীতে বহুযুগ আগে থেকেই প্রায় নিয়মিত যাওয়া-আসা করে। রয়টার্স বিসিএমএম-এর এক বিশ্ব জরিপে (২২টি দেশের ২৩,০০০ প্রাপ্তবয়ষ্কের উপর পরিচালিত) দেখা যায় ভারত ও চীনে এই বিশ্বাস সবচেয়ে বেশি (৪০%); এখানকার মানুষের বিশ্বাস যে, ভিনগ্রহের প্রাণীরো মানুষের মাঝে ছদ্মবেশে ঘুরে বেড়ায়। বাজার গবেষণা সংস্থা BCMM-এর মতে, জনসংখ্যার সাথে এই বিশ্বাসের একটা আনুপাতিক সম্পর্ক রয়েছে (জনসংখ্যা:এলিয়েন বিশ্বাস), কেননা কম জনসংখ্যার দেশে এই বিশ্বাসও তুলনামূলক কম। জরিপে দেখা গেছে এই বিশ্বাস পুরুষের (২২%) তুলনায় নারীর কিছুটা কম (১৭%)। আর ধনী-দরিদ্র নির্বিশেষে ৩৫ বছরের কম বয়সীদের মধ্যে এই বিশ্বাস বেশি।

213623 images3 ভিনগ্রহের প্রাণী বা এলিয়েন (Aliens) এক রহস্যময় জগত, পর্বঃ  ২

সন্ধান



ভিনগ্রহের প্রাণীদের সম্পর্কে আংকিক কিংবা যৌক্তিক কিংবা বিশ্বাসগত এই বিপুল সমর্থনের কারণেই তাই স্বভাবতই গবেষকরা খুঁজে চলেছেন এরকম কোনো প্রাণের। এই সন্ধান-কার্যক্রমে গবেষকরা একদিকে অতীতের ঐতিহাসিক উৎসে খোঁজ করছেন ভিনগ্রহের প্রাণীর অস্তিত্ব আর বিজ্ঞানীরা খোঁজ করছেন পৃথিবীর বাইরের গ্রহ কিংবা উপগ্রহে প্রাণের অস্তিত্ব।

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

“প্রযুক্তিকে ভালবাসুন, প্রযুক্তির সাথে থাকুন সবসময়, প্রযুক্তির আলো ছড়িয়ে দিন বিশ্বময়”

join fb

Join Me On Facebook
^ Back to Top